আরাফার রোজার ফজিলত

আরাফার রোজার ফজিলত/ আরাফার দিনের রোজা কবে | আরাফার দিন ও রোজার ফজিলত
আরাফার রোজার ফজিলত/ আরাফার দিনের রোজা কবে | আরাফার দিন ও রোজার ফজিলত


জিলহজ মাসের ৯ তারিখ পবিত্র আরাফাতের দিন। এবারের হজে সেই দিনটি হলো ৮ জুলাই, শুক্রবার। এদিন বিশ্বের ১০ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান মক্কা থেকে ১৫ কিলোমিটার নিকটবর্তী আরাফার ময়দানে অবস্থান করবেন। তাঁদের ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ ধ্বনিতে মুখরিত হবে আরাফাতের ময়দান।

আরাফার রোজার ফজিলত

বছরের যেকোনো সময়ই যেকোনো নেক আমল আল্লাহর কাছে অধিক পছন্দনীয়। তবে কিছু কিছু সময়ে কিছু আমলের মারতাবা অন্যান্য সময়ের চেয়ে তুলনামূলক বৃদ্ধি হয়। তেমনি এক আমল আরাফার দিবসের রোজা।

যে রোজার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা বান্দার পূর্বের একবছর এবং পরের এক বছরের গোনাহ মাফ করেন সেটাই হলো আরাফার দিবসের রোজা। 


আমরা চন্দ্র বছরের জিলহজ্ব মাস পার করছি। জিলহজ্ব মাসের ৯ তারিখকে ইয়াওমে আরাফা বা আরাফা দিবস বলে।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘ইয়াওমে আরাফার রোজার বিষয়ে আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী, তিনি এর দ্বারা আগের এক বছরের ও পরের এক বছরের গোনাহ মাফ করবেন’। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ১১৬২)।

আরাফার রোজার ফজিলত/ আরাফার দিনের রোজা কবে | আরাফার দিন ও রোজার ফজিলত

আরাফার রোজার ফজিলত/ আরাফার দিনের রোজা কবে | আরাফার দিন ও রোজার ফজিলত




আরাফার দিনের আমল ও মর্যাদা, এদিনের রোজার ফজিলত


আরাফার দিন রোজা রাখার ফজিলত

আরাফার দিনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো রোজা। এদিন একটি রোজা রাখলে বান্দার দুই বছরের গুনাহ মাফ হয়। আল্লাহর রাসুল (স.) বলেন, ‘আরাফার দিনের (৯ জিলহজের) রোজার বিষয়ে আমি আল্লাহর কাছে প্রত্যাশা রাখি যে, তিনি আগের এক বছরের এবং পরের এক বছরের গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন। (সহিহ মুসলিম: ১১৬২)

আরাফার রোজার ফজিলত,আরাফার দিনের রোজার ফজিলত,আরাফার দিন রোজা রাখার ফজিলত,আরাফার রোজা,আরাফার রোজা কোন দিন রাখতে হবে,আরাফার দিনের ফজিলত,আরাফার দিনের রোজা,আরাফার রোজা ফজিলত,আরাফার দিন কবে,আরাফার রোজা কবে,আরাফার রোজা কয়টি,আরাফার রোজা কোন দিন,আরাফার রোজা রাখার নিয়ম,আশুরার রোজা রাখার ফজিলত,আরাফার দিনের রোজার ফজিলত কি,আরাফার দিন,আরাফার দিনে রোজার ফযিলত,আরাফার দিনের রোজা কবে,৯ই জিলহজ রোজা রাখার ফজিলত,আরাফার দিনের ফযিলত,আরাফার রোজার গুরুত্ব