ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়?

ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়?ব্লগ থেকে কেমন আয় হয়?
Table of Contents ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় তা জানার জন্য সম্পুর্ণ পোষ্টটি পড়ুন ভালোভাবে ব্লগ মানে কি বা ব্লগ কাকে বলে ? কেন ব্লগিং করবেন? ব্লগিং এর প্রকারভেদ ব্যক্তিগত ব্লগ-Personal Blog সামাজিক ব্লগ-Social blog ব্যবসায়িক ব্লগ-Business Blog প্রশ্ন ব্লগ-Question Blog খবর ব্লগ-News Blog ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় তার কয়েকটি মাধ্যম ১। বিজ্ঞাপন প্রকাশ ব্লগে কীভাবে বিজ্ঞাপন প্রকাশ কত টাকা পেতে পারেন বেশি আয় করবেন কীভাবে ২। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার ব্লগে কীভাবে এটি ব্যবহার করবেন- কত টাকা পেতে পারেন- বেশি আয় করবেন কীভাবে- ৩। নিজের পণ্য বিক্রি আপনার ব্লগে কীভাবে এটি ব্যবহার করবেন- কত টাকা আয় করতে পারেন- বেশি আয় করবেন কীভাবে- ৪। ব্লগে সরাসরি বিজ্ঞাপন প্রকাশ কীভাবে কাজ করে আপনার ব্লগে এটি ব্যবহার করবেন কীভাবে- কত আয় হতে পারে- বেশি আয় করবেন কী ভাবে- পরিশেষে

ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়?

বাংলা ব্লগিং করে আয়ঃ অনুমানিক বাংলায় ব্লগিং করে আয় প্রথম বছর ৩৬০ হতে ৪০০ ডলার, দ্বিতীয় বছর ৫০০ হতে ৬০০ ডলার, তৃতীয় বছর ৭০০ হতে ১০০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম হতে পারে (অনুমানিক ব্লগিং আয় )। আমি যে আয়ের কথা গুলো বললাম তা শুধু এড রেভিনিউ ভিত্তি। এড রেভিনিউ ব্যতিত হাজার হাজার উপায় আছে ব্লগ থেকে আয় করার।


ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় তার কয়েকটি মাধ্যম


১। বিজ্ঞাপন প্রকাশ Blognoor24

সবথেকে সহজ ও প্রচলিত উপায় হলো বিজ্ঞাপন প্রকাশ। যদি কোন ব্লগার প্রথম থেকেই ব্লগ থেকে আয়ের কথা ভাবেন তাহলে বেছে নিতে হবে এই উপায়টি। সারা বিশ্বে ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে তা থেকে আয় একটি চালু উপায়, আর আমাদের দেশেও এটা সমান জনপ্রিয়। কোন ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করলে, পাঠক যদি সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে তাহলেই মিলবে কমিশন বা ইনকাম।


ব্লগে কীভাবে বিজ্ঞাপন প্রকাশ

ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রাকাশ করে আয় করার জন্য প্রথমেই বেছে নিন একটি বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক। ব্লগার এবং বিজ্ঞাপনদাতা উভয় ক্ষেত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কটি হলো গুগলের। এছাড়াও রয়েছে এর মতো হাজারো এড নেটওয়ার্ক সংস্থা।


আপনার পছন্দের নেটওয়ার্কে বিজ্ঞাপন প্রকাশক হওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্রে অন্যান্য তথ্যের সঙ্গে আপনার ব্যাঙ্ক আকাউন্ট, যেখানে কমিশনের টাকা পাঠানো হবে তার বিবরণও দিতে হবে। সুতরাং সেই বিবরণ তৈরি রাখতে হবে।


আপনার আবেদন মঞ্জর হলে বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের তরফ থেকে একটি ইমেইল করে তা জানিয়ে আপনাকে  জানিয়ে দিবে। এরপর আপনাকে সেই বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক বিজ্ঞাপন কোড দিবে যা আপনি আপনার ব্লগে প্রকাশ করবেন। আপনি আপনার ব্লগে পছন্দ মতো জায়গায় এটি প্রকাশ করতে পারবেন, যেমন আপনি এটিকে লেখার মাঝে বা সাইড বারে রাখতে পারেন। noor24


আপনি বিজ্ঞাপন কোডটি ঠিক স্থানে সেট করার পর অল্প সময়ের মধ্যেই বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে তা আপনার ব্লগে প্রকাশ করা হবে এবং বিজ্ঞাপনটি আপনার ব্লগে দৃশ্যমান হবে। আপনার পাঠকরা যখন ওই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে তখন আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। Blognoor24


ব্লগিং করে কত টাকা পেতে পারেন

এই পদ্ধতিতে প্রতি ক্লিকে ০.০১ থেকে ৫০ ডলার পর্যন্ত আয় করার সুযোগ রয়েছে। এই আয়  নির্ভর করে আপনার ব্লগের বিষয়ের ওপর কারণ ব্লগের বিষয়ের উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয় বিজ্ঞাপন। আপনার আয়ের পরিমাণ নির্ভর করছে কতজন পাঠক  বিজ্ঞাপনটি ক্লিক করছেন তার ওপর।


বেশি আয় করবেন কীভাবে


আপনার ব্লগে কোন জায়গায় বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হলে সবথেকে বেশি পাঠকের চোখে পড়বে ও তাঁরা তাতে ক্লিক করতে উত্সাহিত হবে, সেটা খুঁজে বের করার চেষ্টা করতে হবে। বিজ্ঞাপনের ধরণও সঠিকভাবে সিলেক্ট করতে হবে। যেমন কিছু ব্লগে ছবিসহ বিজ্ঞাপনে বেশি ক্লিক হয় আবার কিছু ব্লগে, লেখা বিজ্ঞাপনের উপর বেশি ক্লিক হয়। তাই ব্লগের বিষয়বস্তুর উপর নির্ভর করে বিজ্ঞাপনের ধরন নির্ধারন করতে হবে। তাহলেই কেবল বেশি আয় হবে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে।


২। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং


ব্লগ বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বেশ ভাল রকমের আয় হতে পারে। এই পদ্ধতিতে ব্লগে লেখার মাধ্যমে কোন একটি পণ্য বা পরিষেবার প্রচার করতে হবে। সতর্ক  থাকতে হবে পণ্য বা পরিষেবা বাছায়ের ক্ষেত্রে। আপনার পাঠকরা কী ধরনের পণ্য কিনতে পারে সেটি বুঝতে হবে আপনাকে। তার জন্য প্রয়োজন গবেষণা ও বিশ্লেষণ। প্রচার করার সময়ও হতে হবে বেশ সাবধানী, পাঠক আপনার লেখা পড়ার জন্য আপনার ব্লগে আসেন, সারাক্ষণ পণ্য বা পরিষেবার প্রচার দেখলে তারা  বিরক্ত হতে পারেন।


লেখার সঙ্গে মিল রেখে পণ্য বা পরিষেবার লিঙ্ক আপনার ব্লগে প্রকাশ করতে হবে। যখন পাঠক সেই লিঙ্কে ক্লিক করে কিছু কিনবেন  শুধুমাত্র তখনি আপনি কমিশন পাবেন।


আপনার ব্লগে কীভাবে এটি ব্যবহার করবেন-


প্রথমেই সিলেক্ট করুন কোন পণ্য বা পরিষেবার মার্কেটিং করতে চান। কয়েকটি প্রচলিত জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক হলো  Amazon, Click bank, OMG India, Trootrac media। এছাড়াও ফ্লিপকার্ট বা ইবের মতো কোম্পানিতে মার্কেটিং অ্যাফিলিয়েট হিসেবে সরাসরি যুক্ত হওয়ার সুযোগ আছে। পছন্দের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হবে। আবেদনের সময় আপনার মার্কেটিং কৌশল ও পদ্ধতি সম্পর্কে জানাতে হতে পারে।


বেশিরভাগ অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক ২৪-৭২ ঘন্টার মধ্যে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয় আপনার আবেদন গৃহীত হল কি না। আপনার আবেদন গৃহীত হলে অ্যাফিলিয়েট অ্যাকাউন্টটিতে লগ-ইন করে বেছে নিতে পারবেন আপনার ব্লগের জন্য উপযুক্ত লিঙ্কটি। উপযুক্ত লিঙ্ক বা বিজ্ঞাপনটি আপনার ব্লগে যোগ করার পর দেখে তা ঠিক মতো কাজ করছে কি না তা যাচাই করুন।


অ্যাফিলিয়েটর হিসেবে আয় করার জন্য আপনি এবার উপযুক্ত। এখন কেউ ওই লিঙ্কে ক্লিক করে কোন পণ্য বা পরিষেবা কিনবে আপনি তা থেকে কমিশন পাবেন নির্দিষ্ট হারে।


কত টাকা পেতে পারেন-


আপনি পণ্য বিক্রয়মূল্যের ২.৫ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ অবধি পেতে পারেন । পণ্য বা ওয়েবসাইটের ওপর কমিশনের মূল্য নির্ভর করে। যেমন কেউ যদি ফ্লিপকার্টের বিজ্ঞাপন দেয়, তাহলে কোনও ক্রেতা মোবাইল ফোন কিনে তাহলে সে যে পরিমান  কমিশন পাবেন, তার থেকে অনেক বেশি পরিমান কমিশন পাবে কেউ জামাকাপড় কিনলে।Blognoor24


ব্লগিং করে বেশি আয় করবেন কীভাবে-


আপনার পাঠকের কথা মাথায় রেখে পণ্য বা পরিষেবা নির্বাচন করতে হবে। যে সকল জিনিসের বিক্রি বেশি তার কমিশন কম, তাই পণ্য বা পরিষেবা নির্বাচনের সময় এমন পণ্য বাছুন যা তুলনামূলকভাবে কম বিক্রি হয় কিন্তু আপনার পাঠক তা কিনতে উৎসাহী।


৩। নিজের পণ্য বিক্রি


ব্লগের সাহায্যে নিজের পণ্য বিক্রি করা সবথেকে স্থায়ী ও নিশ্চিত আয়ের পদ্ধতি । এই পদ্ধতিতে আয়ের ওপর সবথেকে বেশি নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব। ব্লগার পণ্য ডিজাইন, দাম নির্ধারণ ও মার্কেটিং পুরোটাই  নিজে নিজেই করেন তাই আয়ও তাঁর নিজের উপর নির্ভর করে।  নিজের পরিকল্পনা ও দক্ষতা অনুযায়ী পণ্য বা পরিষেবা নির্ধারন করে ব্লগের মাধ্যমে সেটি বিক্রি করুন।


আপনার ব্লগে কীভাবে এটি ব্যবহার করবেন-


নিজে বা অন্য কাউকে দিয়ে কোনও একটি পণ্য বা পরিষেবা তৈরি করুন। ইবুক, ভিডিওকোর্সের মত ডিজিটাল পণ্য বা বই, কুকি ইত্যাদি যা খুশি তৈরি করতে পারেন। সেই পণ্য বা পরিষেবার মূল্য নির্ধারণ করুন। পণ্যটি কিভাবে ক্রেতার কাছে পৌঁছানো যাবে  ক্যুরিয়র বা পোস্টে না কি ক্রেতাকে নিজে এসে সংগ্রহ করতে হবে তা নির্ধারন করুন। বিক্রয়মূল্য সংগ্রহের পদ্ধতি ঠিক করুন যেমনঃ পে-প্যাল, নগদ, চেক, ব্যাঙ্কে সরাসরি টাকা পাঠানো ইত্যাদি। আপনার এবং ক্রেতার উভয়ের জন্যই সবথেকে বেশি সুবিধাজনক পদ্ধতিটি বেছে নিন।


ব্লগে একটি ল্যান্ডিং পেইজ যোগ করুন। সেখানে আপনার তৈরি পণ্যের বিস্তারিত বিবরণ দিন, পণ্যটির ব্যবহার, উপযোগীতা ইত্যাদি সম্পর্কে  লিখুন, যোগ করুন কেনার বাটন। নিজের পাঠকের বাইরে অন্যদের মাঝেও আপনার পণ্যের প্রচার করুন। ব্যবহার করুন সোশ্যাল মিডিয়া, ইমেল মার্কেটিং বা অ্যাডওয়ার্ডের মত  মার্কেটিং পদ্ধতিগুলো।


কত টাকা আয় করতে পারেন-ব্লগিং করে


এর কোন নির্দিষ্ট সীমা নেই। দাম, উৎপাদনমূল্য সবই যেহেতু আপনি নিজে ঠিক করবেন তাই আয়ও আপনার হাতে, পণ্য যত ভাল হবে বিক্রিও তত বেশি হবে।  আর  বিক্রী বেশী হলে তা থেকে আয়ও বেশি হবে।


বেশি আয় করবেন কীভাবে-ব্লগিং করে


পাঠকের চাহিদা বিশ্লেষণ করে এমন পণ্য তৈরি করুন যা আপনার পাঠক কিনতে উৎসাহী হবে।


৪। ব্লগে সরাসরি বিজ্ঞাপন প্রকাশ


ব্লগ থেকে টাকা রোজগারের খুবই চালু পদ্ধতি হলো কোনও কোম্পানির সঙ্গে সরাসরি কথা বলে তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপন ব্লগে দেওয়া। এরফলে অ্যাড নেটওয়ার্ককে বাদ দিয়ে সরাসরি কোম্পানির বিজ্ঞাপন দিতে পারছেন। যার ফ্লে বাড়ছে আয়। এছাড়াও আপনিই নিজেই ঠিক করতে পারবেন কোন কোম্পানীর কোন পণ্যের বিজ্ঞাপন দেবেন এবং তার জন্য কত টাকা চার্জ করবেন। ফলে  সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকছে আপনার হাতে। তবে সব ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কার্যকরী হয় না।



কীভাবে কাজ করে ব্লগিং করে


আপনি ব্লগে বিজ্ঞাপনটি প্রকাশ করলে সেই বিজ্ঞাপনে কেউ ক্লিক করবে আপনি টাকা পাবেন। অথবা মাসিক বা সাপ্তাহিক মূল্যও ধার্য্য করতে পারেন। তাহলে পাঠকের ক্লিক করার ওপর আপনার আয় নির্ভর করবে না।


আপনার ব্লগে এটি ব্যবহার করবেন কীভাবে-


ব্লগের কোন জায়গায় বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। যেমনঃ হেডার, ফুটার, সাইডবার বা লেখার মধ্যে যে কোনও জায়গায়। আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য কী করতে হবে তার বিবরণ তুলে ধরে একটি পেইজ তৈরি করুন। সেখানে লিখতে পারেন আপনার পাঠক কারা, আপনি লিখনীয় বিষয় কি এবং আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপনের চার্জ কত। ব্লগের বিভিন্ন জায়গার জন্য বিভিন্ন মূল্য তালিকা নির্ধারণ করতে পারেন।  যেমন হেডারে বেশি মূল্য ঠিক করলেন আর লেখার মধ্যে কম ইত্যাদি। আপনার ফোন নম্বর বা ই-মেইল আইডিও উল্লেখ করতে পারেন।


মানিটাইজেশন নেটওয়ার্ক-এ নিজের ব্লগকে অর্ন্তভুক্ত করান। এই নেটওয়ার্কের সাহায্যে আপনি অনেক বিজ্ঞাপনদাতার কাছে পৌঁছতে পারবেন। Buys ell Ads এই ধরনের একটি জনপ্রিয় নেটওয়ার্ক। ব্লগের যে জায়গায় বিজ্ঞাপন দিতে চান সেখানে বর্ডার দিয়ে বক্স আকারে লিখুন “এখানে বিজ্ঞাপন দিন”। যার ফলে বিজ্ঞাপনদাতার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। অনেক সময়ই বিজ্ঞাপনদাতা মূল্যের বিষয়টি আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করতে চায়, সেই সুযোগ রাখুন। মূল্যের বিষয় সহমত হলে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করুন ও টাকা আয় করুন।


কত আয় হতে পারে-ব্লগিং করে


আপনি নিজেই যেহেতু মূল্য নির্ধারণ করবেন তাই আপনার ওপরই নির্ভর করছে আয়ের পরিমাণ। তবে যত বেশি পাঠক আয়ও ততই বেশি।


বেশি আয় করবেন কী ভাবে-


ব্লগের যে যে জায়গায় বিজ্ঞাপন দেবেন সব জায়গাতেই “এখানে বিজ্ঞাপন দিন” লিখবেন না। আমার মতে কোনও কোনও জায়গায় কিছু ফেক বিজ্ঞাপন দিন, এর ফলে বিজ্ঞাপনদাতার আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দিতে উৎসাহী হবেন।Blognoor24

পরিশেষে

উপরোল্লিখিত উপায়গুলোই হলো ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় তার সবথেকে প্রচলিত উপায়। ব্লগ থেকে আয় করার যেমন কোনও রকেট সায়েন্স নয় তেমনই ছেলেখেলাও নয়। পণ্য বাছার ক্ষেত্রে খুবই সতর্ক হওয়া প্রয়োজন এবং ব্লগের নিয়মিত পাঠক সৃষ্টির জন্য পরিশ্রম করতে হবে নিয়মিত। যত বেশি সংখ্যক নিয়মিত পাঠক তৈরি হবে আয়ও তত বৃদ্ধি পাবে। ব্লগের প্রচার করাও প্রয়োজন। অনেক ব্লগার খুব ভাল মানের প্রবন্ধ লেখেন কিন্তু প্রচার করেন না, তাই তা তাদের লেখাগুলো ব্যক্তিগত ডায়েরির মতই সবার অন্তরালেই রয়ে যায়। প্রচারই একমাত্র মাধ্যম যা দ্বারা পাঠকের কাছে পৌঁছনো সম্ভব। তাই ব্লগে নিয়মিত পোষ্ট করুন এবং সাথে প্রচারনা চালিয়ে যান । সাথে ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় তার যে কোনও একটি  উপায় বেছে নিন আর আয় করুন ব্লগ থেকে।Blognoor24


ব্লগিং করে আয়,ব্লগিং করে কিভাবে আয় করা যায়,কিভাবে ব্লগিং করে আয় করা যায়,মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে টাকা আয় করুন,ব্লগ থেকে কিভাবে আয় করা যায়,ব্লগিং করে টাকা,ব্লগিং করে টাকা আয় করার পদ্ধতি,ব্লগ্গিং করে টাকা আয়,কিভাবে ব্লগিং করে আয় করা যায়,ব্লগ থেকে আয়,বাংলা ব্লগিং করে আয়,গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয়,ব্লগিং কি,ব্লগিং করে আয়,ব্লগিং কাকে বলে,ব্লগিং করে ৫টি উপায়ে ইনকাম,ব্লগার থেকে ঘরে বসে আয় করুন,ব্লগিং কোর্স,কিভাবে ব্লগ থেকে টাকা আয় করবেন