হোম লোন পেতে যেসব কাগজপত্র লাগবে Home loan nite ki ki kagoj lagbe??

হোম লোন পেতে যেসব কাগজপত্র লাগবে Home loan nite ki ki kagoj lagbe??


আমাদের স্বাদ থাকলেও পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা না থাকার কারণে আমরা জমি বা ফ্লাট কিনতে পারি না বা মন মতন একটি বাড়ি করতে পারি না। কিন্তু আমরা চাইলেই ব্যাংকের আর্থিক সহযোগিতা বা লোন নিয়ে আমরা আমাদের মন মতো একটি বাড়ি করতে পারি। কিন্তু আমি লোন নিতে গেলেই ব্যাংকে আমাকে লোন বা ঋণ দিবে না কারণ হলো ব্যাংক থেকে কোন লোন নিতে হলে কিছু ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র জমা দিতে হয় তাই আমি আজকে আপনাদেরকে বলবো ব্যাংক থেকে হোম লোন বা বাড়ি করার জন্য লোন নিতে কি কি কাগজপত্র বা কি কি ডকুমেন্ট লাগবে, সে ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ। 


প্রিয় ভিজিটর কিছু তথ্য ভিত্তিতে যে কোন সংস্থা বা ব্যাংক থেকে আপনি একটি বাড়ি বানানোর জন্য অর্থাৎ হোম লোন নিতে পারেন হোম লোন কিভাবে পাওয়া যাবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আজকে আর্টিকেলের ভিতরে থাকবে মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন তাহলে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে হোম লোন নেওয়া যাবে। 


Moreমোটরসাইকেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম


লোন নিতে চাই


হোম লোন নিতে গেলে কি কি কাগজ লাগবে,হোম লোন কি ভাবে নিবো,ব্যাংক লোন নিতে চাই,কৃষি ব্যাংক থেকে লোন নিতে কি কি কাগজ লাগে,হোম লোন ঠিকানা,হোম লোন,প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিতে কি কি লাগে,কি ভাবে বিদেশ যাওয়ার লোন পাবো,হোম লোন এ টু জেড,হোম লোন পেতে চাই,আইপিডিসি হোম লোন,ডাচ বাংলা ব্যাংকের হোম লোন,প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে ঋণ এর জন্য কি কি কাগজ প্রয়োজন,সিটি ব্যাংক হোম লোন,ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন


কিভাবে ব্যাংক লোন পাওয়া যায় ? সহজে ব্যাংক ঋণ পাওয়ার উপায়


২০২২ সালে একটি ব্যাংক উর্দম কর্মকর্তা মিটিং এ বাংলাদেশ কমার্সিয়াল ব্যাংক আবুল ফজল জানান ঋণ পেতে হলে বা ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে হোম লোন নিতে হলে গৃহকের বয়স ২৫ থেকে ৬৫ বছর হতে হবে এবং চাকরিজীবীদের মাসিক আয় হতে হবে সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা। 


আর ব্যবসা ও বাড়িওয়ালা এই দিনের সুবিধা পাবেন তবে চাকরি সরকারি চাকরিজীবীদের ব্যাংকের ঋণ পেতে খুব একটি কষ্ট পেতে হয় না বেসরকারি চাকরিজীবী হলে আপনার চাকরি স্থায়িত্ব মাসিক বেতন ঋণ খেলাপি অন্যান্য ইত্যাদি উপর সংরক্ষণীয় ব্যাংক পাবেন কিনা বা পেলে কি পরিমান পাবেন সেটা উপর নির্ভর করে।


হোম লোন নিতে কি কি কাগজ লাগবে?


ফ্ল্যাট কেনার ঋণের জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর চাহিদামতো সব কাগজপত্র যথাযথভাবে জমা দিতে হবে। ক্যাপিটাল ল চেম্বার সহযোগী আইনজীবী সাঈদ হাসান জানান, ফ্ল্যাট বা জমির ক্রেতা ও ডেভেলপারের সঙ্গে সম্পাদিত ক্রয়ের রেজিস্ট্রি করা চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে হবে।


এ ছাড়া লাগবে জমির মালিক ও ডেভেলপারের মধ্যে সম্পাদিত চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি এবং অনুমোদিত নকশা ও অনুমোদনপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। ফ্ল্যাট কেনার রেজিস্ট্রি করা বায়না চুক্তিপত্রের মূলকপি এবং বরাদ্দপত্র লাগবে। বাড়ি নির্মাণঋণের জন্য প্রথমেই দরকার যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত নকশার সত্যায়িত ফটোকপি, মূল দলিল, নামজারি খতিয়ান, খাজনা রসিদের সত্যায়িত ফটোকপি ইত্যাদিও প্রয়োজন হবে। আরও লাগবে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস খতিয়ানের সত্যায়িত কপি।


জেলা বা সাবরেজিস্ট্রারের কার্যালয় থেকে ১২ বছরের তল্লাশিসহ নির্দায় সনদ (এনইসি) এবং সরকার থেকে বরাদ্দ পাওয়া জমির ক্ষেত্রে লাগবে মূল বরাদ্দপত্র ও দখল হস্তান্তরপত্র।


ফ্ল্যাট বা জমি কেনার সময় অনেকেই মর্টগেজ ঋণ বা বন্ধকী ঋণ নিয়ে থাকেন। ব্যাংক বা কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে স্থায়ী সম্পদ জামানত রেখে তার বিপরীতে ঋণ গ্রহণ করাকেই বলা হয় বন্ধকী ঋণ বা মর্টগেজ লোন। এই ঋণ সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি সময়ের জন্য নেওয়া হয়। যার মেয়াদকাল ৫ থেকে ২০ বছর কিংবা তার বেশিও হতে পারে। মর্টগেজ লোনের ক্ষেত্রে ব্যাংকের কাছে স্থায়ী সম্পদ জামানত হিসেবে রাখতে হয়। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত জামানত মাধ্যমটি হচ্ছে জমির দলিল। অনেক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ বা কোনো স্থায়ী সম্পদ কেনার উদ্দেশ্যে মর্টগেজ লোন নিয়ে থাকে।


হোম লোন পেতে যেসব কাগজপত্র লাগবে


আপনি যে জমি বা ফ্ল্যাট ক্রয় করেছেন, সেটার দলিল কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে জমা রেখে নির্দিষ্ট মেয়াদের ভিত্তিতে ঋণ নিতে পারেন। এবার ঋণকৃত অর্থ দিয়ে দ্রুত বাড়ি তৈরির কাজ সেরে ফেলতে পারেন। এই ঋণের সম্পূর্ণ অর্থ এককালীন অথবা কতগুলো সমান কিস্তিতে পরিশোধ করা যায়। যখন সুদাসলে সম্পূর্ণ ঋণ পরিশোধ হয়ে যাবে, তখন জমাকৃত ঋণের দলিল ফেরত পেয়ে যাবেন।


২০টি সহজ উপায়ে ডায়াবেটিস কমান


ব্যাংক সহজে সম্পত্তি বন্ধক রেখে আমাকে ঋণদানে রাজি হয়েছে।’ এর সুবিধা সম্পর্কে জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘মর্টগেজ রাখলে সহজে পর্যাপ্ত অর্থের জোগান পাওয়া যায়। সুদের হারও অনেক কম থাকে। কিস্তিতে ঋণের অর্থ পরিশোধের সুযোগ রয়েছে। সম্পত্তি বিক্রয়ের প্রয়োজন পড়ে না। এ ছাড়া আপনি যে সম্পত্তিটি বন্ধক রাখবেন, সেটা আপনি নিজে ব্যবহার করতে পারবেন। শুধু ব্যাংক সেটার মালিকানা পাবে, তবে ব্যাংকের অনুমতি ছাড়া আপনি সেটা বিক্রি বা হস্তান্তর করতে পারবেন না, যথেচ্ছ ব্যবহার করতে পারবেন।’


মর্টগেজ লোন নিতে প্রাথমিক পর্যায়ে আবেদনের সময় কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হয়। ঋণ পাওয়ার পূর্বে চূড়ান্ত পর্যায়ে আরও কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হতে পারে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে—গত এক বছরের ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট, ইউটিলিটি বিলের কপি, গত এক বছরের ব্যাংক বিবরণী, জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি, জামিনদারের কাগজপত্র, বন্ধকযোগ্য সম্পদের দলিলপত্র, যন্ত্রপাতি হলে মালিকানা সাপেক্ষে প্রমাণপত্র, স্যালারি সার্টিফিকেট ইত্যাদি।